
বন্দর প্রতিনিধিঃ
বন্দর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের পূর্ব কেওঢালা এলাকায় ভূয়া চিকিৎসক রহমানের ভূল চিকিৎসায় শিখা বেগম ও তার গর্ভে থাকা শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল সোমবার সকালে উপজেলার কেওঢালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ওই নারী জামালপুর জেলার শুক্কুর আলীর মেয়ে এবং স্থানীয় পূর্ব কেওঢালা এলাকার আব্দুল খালেক মিয়ার ভাড়াটিয়া। সে স্থানীয় জাঙ্গাল এলাকায় এসকিউ ক্যাবলসে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো বলে জানায় তার পরিবার।
স্থানীয়রা জানায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে পূর্ব কেওঢালা এলাকার ফার্মেসী ব্যবসায়ী রহমান নিহত প্রসূতি শিখা বেগমের বাড়িতে গিয়ে বাচ্চা ভূমিষ্ট হওয়ার আগে ইনজেকশন পুস করেন। পরবর্তীতে কিছুক্ষণের মধ্যেই শিখা আক্তার ও তার শিশুর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পর নিহত শিখা আক্তারের পরিবারকে থানায় অভিযোগ করতে বাঁধা দিয়ে জোরপূর্বক ভুক্তভোগী পরিবারকে মিমাংশার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন স্থানীয় বিএনপি নেতা আবুল হোসেন, কবির হোসেন ও কিছু কথিত সাংবাদিক সহ কয়েকজন গ্রাম্য মাতব্বর। বর্তমানে তাদের হুমকির কারণে ন্যায় বিচারের জন্য থানায় অভিযোগ পর্যন্ত করতে পারছে না নিহত শিখা আক্তারের পরিবার।
এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুক্লা সরকার বলেন, আমি এ বিষয়ে আগে কোন অভিযোগ পাইনি।এখন আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম আমি ব্যবস্থা নিবো।
No posts found.